মাকর্স লিখেছেন পুরাতন সমাজের গর্ভে নতুন সমাজের জন্ম হবে । পুরাতন সমাজেই নতুন শক্তির উত্থান নতুন ধরনের রাষ্ট্রের মডেল প্রদর্শন করবে । সাময়িক ভাবে পুরাতন এবং নতুন শক্তি পাাশাপাশি অবস্থান করবে । যাকে লেনিন দ্বৈতশক্তি হিসাবে বর্নণা করেছেন । নতুন প্রতিষ্ঠান গুলো নিপিড়িত মানুষের স্বাধীন সংস্থা হিসাবে গড়ে উঠে । নতুন প্রতিষ্ঠান গুলো কমিউনিষ্ট পার্টির নেতৃত্বে পুরাতন সমাজের ভেতরই সাবেক সমাজিক শক্তি কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করবে । নতুন প্রতিষ্ঠান গুলো প্রতিষ্ঠান গুলো কমিউনিষ্ট নেতৃত্বের দ্বারা পরিচালিত হয়ে সামাজিক নিয়ন্ত্রন কায়েম করবে ; এবং পুরাতর সামাজিক শক্তিকে ক্রমান্বয়ে র্নিমূল করবে । লেনিনের সময় কালে এই সামাজিক শক্তির কেন্দ্রবিন্দু ছিল সৌভিয়েত এবং শ্রমিক শ্রেণীর পরিষদ সমূহ । লেনিনের নেতৃত্বে বলশেবিক গন সকল প্রলেটারিয়েটকে পুরাতন রাজনৈতিক শক্তি ও রাষ্ট্রের সাথে সর্ম্পক চিন্ন করে সকল প্রকার সমর্থন ও শক্তি সৌভিয়েতে সমর্পনের আহবান জানিয়েছিলেন ।
মহান মাও লেনিনকে উদ্বৃত করেন এই ভাবে,
লেনিন কেন বুর্জেয়াদের প্রলেটারিয়েটদের একনায়কত্ব কায়েমের জন্য বলেছিলেন? আমাদেরকে তা পরিস্কারভাবে বুঝতে হবে..তা না বুঝতে পারলে এই প্রশ্নে আমাদের মাঝে সংশোধনবাদ অনুপ্রবেশ করতে পারে। তা আমাদের সকল জাতির মানুষকেই ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে।
নতুন শক্তির অনুসারীদেরকে ও ভালোভাবে বুঝতে হবে প্রাগ্রসর বিজ্ঞান মনষ্ক দলটির বস্তুগত স্বার্থ রয়েছে প্রক্রিয়াগত শোষন পদ্বতীর বিনাশের মাঝে । অন্যান্য সামাজিক শক্তির উপর নতুন শক্তির একটি বৈজ্ঞানিক ভূমিকা রয়েছে, যারা লিডিং লাইট কমিউনিজমের ধারক ও বাহক তারাই কেবল সকল মানুষের উপর থেকে সকল প্রকার নিপিড়ন দূরকরতে চায় । এ্যারিষ্টেটল এর একটি বিখ্যাত উক্তি হলো মানুষ হচ্ছে একটি সামাজিক প্রাণী । মানুষ তার সকল কর্মকান্ড সমাজেই সম্পাদন করে এবং তা সমাজই নিয়ন্ত্রন করে থাকে । তাই সামাজিক পমিন্ডলে কেবল মাত্র একজন মানুষ সমাজের খুব কম ভূমিকাই রাখতে পারে। একজন ব্যাক্তি মানুষের আচার আচরণ কেমন হবে তা সমাজই নির্ধারণ করে দেয় । মানুষ সম্পদ ও শক্তি অর্জন করতে চায় যেন সামাজিক প্রক্রিয়াটিকে সে নিয়ন্ত্রন করতে পারে যা তাকে আরো ও সম্পদ ও শক্তি যোগাবে । সামাজিক মর্যাদা আরো ও বৃদ্ধির জন্য ধনিক শ্রেণী ও শক্তিশালী শ্রেণী তাদের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে একটি শ্রেনী সচেতন গৌষ্ঠী গড়ে তুলে । তারা যখন তাদের মর্যাদা বজায় রাখতে ও বাড়াতে কাজ কওে তখন তারা তাদের শ্রেনী স্বার্থকে সামনে রেখেই কাজ কর্ম সম্পাদন করে থাকে । সেই সময়ে সম্পদ হীন ও শক্তিহীন জনগন ও তাদের শোষক এবং নিপিড়কদেরকে বাচাঁতে সহায়তা করে। মোদ্দাকথা হলো,ইে অবস্থায় গরীব ও শোষিত শ্রেণী তাদের নিজ শ্রেণীর বিপরীতে কাজ করে থাকে । অতএব, যখন একজন গরীব মানুষ প্রচলিত ব্যবস্থা বাচাঁনোর জন্য ভূমিকা রাখে, তখন তারা আদতেই একটি শ্রেণী বিভ্রান্তিতে ভোগেন, তারা তাদেরই মত মানুষের বিপরীতে কাজ করে। গরীব মানুষের মাঝে শ্রেণী সচেতনতাগত বিভ্রান্তি একটি সাধারণ বিষয়, কেননা তাদের মাঝে জ্ঞান, সংগঠন ও প্রলেটারিয়েট নেতৃত্ব অনুপস্থিত রয়েছে । শোষিত ও নিপিড়ত মানুষেরা সাধারণত মনে করে এই সমাজটিই ন্যায় সঙ্গত ও অবধারিত। মুলতঃ এই কারণেই গরীব ও শোষিত মানুষেরা সমাজ ব্যবস্থাপনায় (নেতৃত্ব প্রদানে) আগ্রহ কম দেখায় । গরীদেরকে সম্পদ শালী করতে আন্দোলন সংগ্রামে আগ্রহী করে গড়ে তুলা যেতে পারে । গরীব মানুষেরা ও বুর্জোয়া শ্রেণীর মতই একটি শ্রেণী হিসাবে লড়াই সংগ্রামে অবতির্ণ হতে পারে বিশ্ব সম্পদের ভাগীদার হিসাবে । আর এই কাজটিই লিডিং লাইট কমিউনিষ্টগণ করে যাচ্ছেন, যেন দুনিয়া জোড়া বসবাসকারী সকল গরীব তাদের শ্রেণী সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠেন । তাদের হাতে তাদেরই মুক্তির পতাকা তুলে দিতে চায় ; বিপবী সংগঠন, বিপলবী বিজ্ঞান হস্থান্তর করতে চায়, গড়ে তুলতে চায় নতুন শক্তি জনগণের সেবা ও নেতৃত্বকে নিশ্চিত করতে।
সংশোধনবাদীদের নেতা কাউৎস্কি থেকে ক্রুসচেভ, লি সুকী থেকে দেং জিয়াওপিং এই চক্রটি নানাভাবে শ্রমজীবি মানুষের শক্তিকে খর্ব করেছে বিশেষ করে তাদের রাজনৈতিক শক্তিকে অস্বীকার করেছে । যেখানে তাদের দায়িত্ব ছিল প্রলেটারিয়েটদের জন্য কাজ করা ও শ্রেণীর বিনাশ সাধন করা বরং তারা শ্রমজীবি গণ মানুষের রাজনীতিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে সামাজিক স¤প্রতির নামে শোষন প্রক্রিয়াকে চালু রেখেছে । তারা রাষ্ট্রের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করে শ্রেণী দ্বন্ধকে প্রসমিত করার চেষ্ঠা করেছে ।
মহান লেনিন সোস্যাল ডেমোক্রেটদের উক্ত দৃষ্টিভঙ্গিীকে তিব্রভাবে সমালোচনা করেছেন, যারা তাদের দেশের শ্রেণী বিরোধকে প্রসমিত করতে অন্যদেশের উপর সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধ চাঁপিয়ে দেয় । লেনিনের সময়কালে ফ্যাসিবাদী শক্তিগুলো সোস্যাল ডেমোক্রেটদের একই রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল । তারা দেখেছিল রাষ্ট্র হলো সাধারণ জনগনের আশা আকাঙ্খার প্রতিক হিসাবে, ইহা সামাজিক দ্ব›েদ্বর, এমনকি শ্রেণী সংগ্রামের উর্ধ্বের একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে । বুর্জোয়াদের নতুন দৃষ্টিভঙ্গিী ও অনেকটাই এখনও সেই রকমই । তারা নিজেদেরকে প্রকৌশল বা প্রযুক্তিবাদী ও ব্যবস্থাপক অভিজাত শ্রেনী হিসাবে শ্রেণী সংগ্রামের উর্ধ্বের লোক বলে বিবেচনা করে থাকে । তাদের ধ্যান ধারণা ও বক্তব্য ধণকি শ্রেনীর অনুকুলে প্রকাশ করে থাকে এবং তা প্রায়সই প্রলেটারিয়েট শ্রেণী বিপরীতে যায় । তারা সামাজিক সম্পীতির নামে পুজিবাদ প্রতিষ্ঠার কাজ করে এবং শ্রমজীবি মানুষের লড়াই সংগ্রামকে বিনাশ করার কাজ করে থাকে । তরা রাষ্ট্র যে, একটি শ্রেণী সংগ্রামের হাতিয়ার তা ও তারা স্বকার করেন না । সংশোধনবাদীরা নিজেদের প্রাথমিকভাবে তেমন প্রকাশ করেন না । তারা ও বুর্জোয়াদের মত মুখূস পড়ে থাকে । পরবর্তীতে তরাই সৌভিয়েত ইউনিয়ন ও চিনে প্রতিবিপব ঘটিয়েছিল এবং কায়েম করেছিল পুজিঁবাদের। একটি বিশেষ সময়েই তারা নিজেদেরকে পুজিবাদের ব›দ্বু বলে ঘোষণা করেছিল । তবে, তারা প্রাথমিক পর্যায়ে লাল পতাকা ধারণ করেছিল লাল পতাকাকে পরাজিত করার তরে । সংশোধন বাদকে ভালভাবে বুঝতে হলে আমাদেরকে অতীতের অনেক বিষয় আশয় ভালো ভাবে অধ্যয়ন করে দেখতে হবে ।
মহান মাওসেতুং এর কার্যক্রমের প্রথম আটটি শব্দ হলো, আমাদের শত্র“ কে? আমাদের ব›দ্বু কে? মাও একে বলেন এটা হলো সেই প্রশ্ন যা ঠিক করবে কে ব›দ্বু আর কে শত্র“ আর এটাই হলো বিপবী বাহিনীর প্রকৃত জিজ্ঞাসা । এই প্রশ্নে সঠিক জবাব না পেলে একটি কমিউনিষ্ট পার্টি ও ফ্যাসিবাদী হিসাবে রূপান্তরিত হয়ে যেতে পারে। যদি এই প্রশ্ন গুলোর সঠিক উত্তর না পাওয়া যায় তাবে যাদের জনগনের সেবক হওয়ার কথা তারা সম্রাটে রূপান্তিরিত হয়ে উঠবেন । যদি এই প্রশ্ন গুলোর সঠিক উত্তর না পাওয়া যায় তাবে উদিয়মান নতুন শক্তিকে এড়িয়ে যাওয়া হবে, অস্বীকার করা হবে প্রলেটারিয়েটদের একনায়ত্বকে, নেমে আসবে বুর্জোয়াদের দাসত্বের অভিশাপ ।
আজ প্রথমবিশ্ববাদ হলো প্রধানত সংশোধনবাদী । প্রথমবিশ্ববাদ সংশোধনবাদের নানা কৌশল ও প্রক্রিয়া অনুসরন করে থাকে । আর এরমধ্যে সংশোধনবাদের দুটি বিষাক্ত নমুনা হলো নারীবাদ ও কর্মীবাদ । এদেও উভয়ই দুনিয়ার সমাজিক শক্তির ভারসাম্যেও বিষয়টি বুঝতে পারেনি। প্রথম বিশ্ববাদীরা ব›দ্বু ও শত্র“র প্রশ্নে ভূল উত্তর দিয়েছে । তারা সাবেক সংশোধনবাদীদের পথ অনুসরণ করেছে । তারা তৃতীয় বিশ্বের সত্যিকার সর্বহারা শ্রেণীর শ্রেণী সংগ্রামকে এড়িয়ে গেছেন, তারা এমনকি অস্থিত্বহীন সামাজিক সংহতির প্রতি সমর্থন দিয়ে গেছেন । তারা বুর্জোয়াশ্রেণীর সাথে প্রলেটারিয়ট শ্রেণীর একটি সমন্বিত পরিবেশ বজায় রাখার প্রয়াস চালিয়েছেন । প্রথম বিশ্ববাদীরা অন্ধের মত বলে আসছেন যে, প্রথম বিশ্ব ও তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলোর মাঝে একটি ঐক্য স্থাপনের পরিবেশ বিরাজ করছে। তবে তারা শ্রমজীবি মানুষের জন্য আন্দোলন করছেন, অথচ যারা ইতিমধ্যেই নিজেদেরকে শ্রমজীবি হিসাবে পৃথক করে নিয়েছেন এবং ভাবনা চিন্তায় বুর্জোয়া হয়ে উঠেছেন ।
সংশোধনবাদীরা আন্দোলন করছেন সকল নারীদের জন্য। আর তারা হলেন প্রথমবিশ্বের বিরাট বিরাট ডিগ্রীধারী যারা সাম্রাজবাদেও সমথর্ক, সসামন্তবাদ ও আধা সামন্তবাদের অনুসারী এবং যারা তৃতীয় বিশ্বের নারী ও পুরূষকে প্রতিনিয়ত শোষন করে যাচ্ছে । এটা পরিষ্কার বিষয় যে, প্রথমবিশ্ববাদীরা তৃতীয় বিশ্বের বিকাশ চায় না এবং প্রথম বিশ্বেও উপর তৃতীয় বিশ্বের কোন প্রকার কর্তৃত্বকে মেনে নিতে প্রস্তুত নয় । তারা প্রথম বিশ্বের সুযোগ সুবিধা ও শক্তির কোন প্রকার কমতি হোক তা তা মেনে নিবেন না । বরং তারা শ্রেণী শত্র“ পথম বিশ্বের মানুষকে আরো সুবিধা দিতে এবং শক্তি যোগাতে তৎপর থাকেন । বাস্তবত তারা তৃতীয় বিশ্বের শ্রমজীবি নারী ও পুরুষকে অধিক মাত্রায় আটসাট পরিবেশে রাখতে সচেষ্ঠ থাকে । যখন প্রথম বিশ্বের কর্মী বুর্জোয়ারা কোন দাবী আদায়ের আন্দোলন করে, তখন তারা মূলত তাদের জন্য আরো সুযোগ সুবিধার জন্যই আন্দোলন করে, যা বর্তমানে তাদের আছে তা ই তারা দুনিয়ার অন্যান্যদের তুলনায় সমতার বিচারে ও সধারণ হিসাবে বেশী অনেক বেশী পাচ্ছেন । তারা আন্দোলন করছেন তাদেরই মত বিশেষ সুবিধা প্রাপ্ত শ্রেণীর মানুষের জীবন যাত্রার সাথে প্রতিযোগীতা করার জন্য , তা সমাজতন্ত্র বা শোষনহীন সমাজেন জন্য নয় । কতিপয় প্রথম বিশ্ববাদী লোকেরা তাদের সাথীদেরকে বলে বেড়ায় যে, তারা নাকি অপচয় মুক্ত সমাজ গড়তে চান। তারা আরো বুঝাতে চান যে, তারা বিকল্প সমাজ, ভিন্নতর জীবন প্রনালী, উদ্যান নিমার্ণ, পশুপাখীদের আশ্রম এবং একটি ভিন্নধর্মী সংস্কৃতি বির্নিমান করতে চান । আমরা বলছিনা যে, এইরূপ কাজ যেমন বিকল্প সমাজ, ভিন্নতর জীবন প্রনালী, উদ্যান নিমার্ণ, পশুপাখীদের আশ্রম এবং একটি ভিন্নধর্মী সংস্কৃতি বির্নিমান ইত্যাদীর দরকারনেই বরং আমরা বলছি তা হতে হবে লিডিং লাইট কমিউনিজমের নেতৃত্বে । যা হবে বিশ্ব জনযুদ্ধের আলোকে এবং তা হবে একটি দৃঢ় রাজনৈতিক নির্দ্দেশনায় । প্রথমবিশ্বের মুক্ত পরিবেশে নতুন শক্তির উত্থানের জন্য হতে হবে এবং হ্রাস করতে হবে তাদের অবাধ শোষন প্রক্রিয়ার । যদিও প্রথম বিশ্বের সমাজে প্রচুর অসঙ্গতী ও কৃত্রিমতা রয়েছে কিন্তুু তাদের আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে তৃতীয় বিশ্বের উপর তাদের চলমান শোষন ব্যবস্থাকে আরো বাড়িয়ে তুলতে । এটা একটি স্পষ্ট বিষয় যে, প্রথমবিশ্ববাদীরা সচেতনভাবেই তৃতীয় বিশ্বের মানুষকে তুলনামূলকভাবে কম সুযোগ সুবিধা দিতে চায়, যেখানে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে নারীদের সংখ্যাই বেশী । তবে, আমরা দেখতে পাই প্রথমবিশ্ববাদীদের একটি খুব ছোট অংশ উটপিয়ান ভাবে দুনিয়ার সকল মানুষকে এক নৌকায় ছড়াতে চান, তারা নিম্ন ও মধ্যম স্থরের মানুষকে রাজনৈতিক স্বর্থে ব্যবহার করতে ও তৎপর রয়েছেন । তারা প্রথম বিশ্বের শ্রমিক ও নারীদেরকে অভিজাত বুর্জোয়া বানাবার স্বপ্ন ও দখায় এবং তৃতীয় বিশ্বের শ্রমিক ও নারীদের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন । আর প্রথমবিশ্ববাদের ভাষাই হলো ফ্যাসিবাদ ।
প্রথমবিশ্বের ফ্যাসিবাদী চরিত্র নানা ভাবে প্রকাশিত হয়ে থাকে । কখন ও সামাজিক ও পুরাতন ধ্যান ধারণার উপর ভিত্তি করে ফ্যসিবাদ, কখন ও বাম, উদারপন্থী, সোসাল ডেমক্রেট, সমাজতান্ত্রিক, কমিউনিষ্ট, ফ্যামিনিষ্ট ইত্যাদী রূপে প্রকাশিত হয়েছে। লিডিং লাইট সকল প্রকার নিপিড়ণ, অত্যাচার, লিঙ্গ ভিত্তিক নির্যাতন ও বৈষম্য বিদূরিত করতে চায় । তবে, যদি কেহ দুনিয়া জোড়া লিঙ্গভিত্তিক লড়াইয়ে অংগ্রহন না করেন এবং প্রথম বিশ্বের সাথে তৃতীয় বিশ্বের যে দ্বন্ধ চলছে তার অবসান না করে তবে নারী মুক্তির সকল প্রচেষ্টা ব্যার্থ হতে বাধ্য।