লুন্ঠনকারীদের অন্তর চোখ খোলে দাও

th

(llbangla.org)

প্রকৃত বিপ্লবীরা মানুষকে ভালোবাসেন। আমরা আমাদের সকল শক্তি জনগনের জন্য নিয়োজিত করতে চাই। আমাদের চাহিদাকে তাদের চাহিদার আগে পূরন করতে চাই না। তারা কষ্ট পেলে আমরা ও কষ্ট পাই। তাঁরা যখনই আমাদেরকে ডাকেন আমরা সাথে সাথে তাদের সেবায় এগিয়ে যাই। আমরা ও জনগণ এক ও একক স্বত্ত্বা। আমরা তাদের জন্যই বাঁচি, আবার তাদের জন্যই মরতে প্রস্তুত। আমরা জনগেনে সেবক। সকল কিছুই জনগণের জন্য, এই পৃথিবী এই সকল সত্য সব। পক্ষান্তরে, সুবিধাবাদিরা বিপ্লব চায় না, আন্দোলন চায় না, তাঁরা জনগনের স্বার্থকে গুরুত্ব দেয় না । এঁরা বিশ্বাস ঘাতক। লুন্ঠন সবিধাবাদের অংশ। একজন সুবিধা বাদি হলো যে সচেতন ভাবে, অসৎ উদ্দেশ্যে বিপ্লবের সাথে বেইমানী করেছে। সাম্রাজ্যবাদের পদ লেহন শুরু করেছে। সকল লুন্ঠন কারী সুবিধাবাদি, তবে সকল সুবিধাবাদি আবার লুন্ঠনকারী নাও হতে পারে। কিছু সুবিধাবাদি আছেন যারা আবার খুবই নীতিবাগীশ, তাঁরা তাদের রাজনীতিকে বিপ্লবের বিপরীতে আলাদা ভাবে স্থাপন করেছে। তাঁরা মনে করে নিয়েছেন এটা ই তাদের সত্যিকারের রাজনীতি। তাদের কাজের কারনে হয়ত সত্যিকার বিপ্লবী কাজে সমস্যা হতে পারে তবে তাদের উদ্দেশ্য অসৎ নয়। তাঁরা যদি ও জনগণের ক্ষতি করছেন কিন্তু তাঁরা মনে করেন যে, তাঁরা মানুষকে ভালোবাসেন।

প্রকৃত লুণ্ঠন কারী চক্র নানা জয়গা থেকে এসে মিলিত হয়। মহান চে গুয়েভারা ব্যাখ্যা করেছিলেন কিভাবে একজন প্রকৃত বিপ্লবী মানুষকে ভালোবেসে যান।  মাওসেতুং লিখেছিলেন, জনগণকে সেবা করতে। সত্যিকার লুণ্ঠন কারী চক্র জনগনের বিপ্লবকে বিপথে নিয়ে যান, তাঁরা চায় আন্দোলন ধ্বংস হয়ে যাক। এটা তাঁরা সচেতন ভাবেই করে।  কোন কোন সময় তাঁরা একজন সাধারন সুবিধাবাদি হিসাবে শুরু করলে ও পরে তাঁরা লুণ্ঠন কারী হয়ে যান। লুন্ঠন কারীদের মাঝে লোভ দিনে দিনে বেড়েই চলে। তাঁরা ক্রমে দালাল, তথ্যদান কারী ও পরে রক্ষায় নিয়োজিত হয়ে পড়েন। কেননা তাঁরা রাষ্ট্রে অর্থ পান। তাঁরা বেতন ভাতা ও ক্ষমতা ভোগ করেন। কিছু কিছু লুণ্ঠন কারী নিজেদের চেতনায় হেয় প্রতিপন্ন হয়ে মারাত্মক ব্যাক্তি হয়ে উঠেন। তাঁরা তখন লোভ, পরশ্রীকাতরতা, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে বিপ্লবীদের ক্ষতি করতে কুন্ঠিত হয় না । তাদের অধপতন হয়। এঁরা ইগোতে আক্রন্ত হন। চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় একটি জনপ্রিয় শ্লোগান ছিলো “ নিজের বিরুদ্বে লড় ! সুবিধাবাদের বিরুদ্বে লড়াই কর!!” পক্ষান্তরে, লুন্ঠন কারী চক্র নিজেদেরকে তা থেকে বিরত রাখে। বিপ্লবীরা বলতে থাকেন, “জনগণের সেবা করুন”! “রাজনীতিকে কম্যান্ডে স্থাপন করুন”! এবং সকল ক্ষমতা জনগণের হাতে । লুন্ঠন কারীরা জনগণের সুবিধার কথা ভাবেন না । লুণ্ঠনকারীরা রাজনীতি নিয়ে তেমন ভাবে না । তাঁরা চায় কেবল তাদের লাভ। তাঁরা কেবল নিজেদেরকে ক্ষমতাশালী করতে চায়, জনগণকে ক্ষমতাশালী করতে তাদের কোন আগ্রহ নেই।

লুণ্ঠনকারীরা  প্রকৃত বিচারে সাম্রাজ্যবাদের দালাল। তাদের মন মানসিকতা পুঁজিবাদ ভিত্তিক, সাম্রাজ্যবাদ কেন্দ্রিক। প্রথম বিশ্ববাদী প্রবনতা ধারণকারী। দুনিয়ার সকল জায়গায়ই লুটেরা চক্র আছে। তবে সব চেয়ে বেশী আছে প্রথম বিশ্বে। এঁদের কেউ কেউ আবার দাবী করে যে তাঁরা নাকি সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী, সাম্যবাদি, মাওবাদি হিসাবে। তা অবশ্য কেবল অনলাইন নির্ভর । তা বিশ্বাস যোগ্য ও নয়। তাদের বিষয়ে আমাদেকে সতর্ক থাকতে হবে।

আমাদের সকলের কাজ হলো জনগণের অধিকারের আন্দোলন সংগ্রামের পথ থেকে সকল প্রকার লুন্ঠনকারী ও লুন্ঠনের মানসিকতার বিতারন করা । লুন্ঠনের একটি প্রধান কারন হলো মানুষের লোভ। যে কোন আন্দোলনের ক্ষেত্রে লোভ মারাত্মক ক্ষতিকারক বিষয়। বিপ্লবীদেরকে লোভী মানসিকতা থেকে দূরে থাকতে হবে আবার সেই ধরনের লোক যাতে আন্দোলনে ভীড় করতে না পারে সেই দিকে নজর রাখতে হবে। বর্তমানে সাম্রাজ্যবাদের লোভ ও ক্ষুধা সীমাহীন। পুঁজিবাদের আওতায় মানুষের  সত্য ও সম্মানের কোন দাম থাকে না । পুঁজিবাদের নিকট সুন্দর ও চক চকে অবস্থার মূল্য অনেক বেশী। লোভ এমন একটি বিষয় যা সকলের মাঝেই কম বেশী থাকে। তবে তা বুর্জোয়াদের মাঝে বেশী থাকে। বড় ও ছোট সকল বুর্জোয়াই লোভী হয়। তাদের লোভ থাকে ক্ষমতার, সম্মানের, উন্নত জীবনের ও প্রভাব প্রতি পত্তির। লোভ হলো সাম্রাজ্যবাদের প্রধান চালিকা শক্তি। লোভ তাদেরকে শোষণ ও নিপিড়নের দিকে দাবিত করে নিয়ে যায়। লোভ দুনিয়াকে ধ্বংস করে দিতে পারে। লোভ মূর্খতার সংস্কৃতিকে উস্কে দেয়। সমাজে বিষ বাস্প ছড়ায়। লোভ মানুষের সকল ভালো কাজ গুলোকে বিনাশ করে ফেলতে পারে। লোভ সামাজিক মূল্যবোধ ও বিশ্বাসের কবর রচনা করে ফেলে।

সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সকল আন্দোলন সংগ্রামকে বার বার বাঁধা গ্রস্থ করেছে। মার্ক্স বলেছিলেন, নতুন সমাজের জন্ম হবে পুরাতন সমাজের গর্ব থেকে। আমরা যা চাই না তাই আমাদের উপর লোভ চাপিয়ে দিতে পারে। লোভ অনেক বড় বড় ঐতিহাসিক নেতা, জনতার বন্দ্বু, ও জনসেবকদের মাঝে ও সৃজন হতে পারে। মাও সতর্ক করে বলেছিলেন যে, বন্দুকের গুলি আমাদের কমরেড দেরকে থামাতে পারবে না কিন্তু “চিনি মিশ্রিত গুলি” তাদেরকে পতনের শেষ প্রান্তে নিয়ে যেতে পারে। সাম্রাজ্যবাদের চিনি মিশ্রিত গুলি আমাদের অনেক বন্বুকে লোভী ও দূর্নীতিবাজে পরিণত করে দিতে পারে।  তাঁরা একবার ক্ষমতার স্বাদ পেলে পুঁজিবাদের জালে আটকে যেতে পারেন এবং দূর্নীতির নোংরা জলে ভেসে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাঁরা জনতার আন্দোলন বিক্রি করে দিয়ে মোটা অংকের ঘুষ নিয়ে জনগণের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করতে পারেন। এখন একটি নতুন মধ্যবিত্ত শ্রেনীর বিকাশ হচ্ছে। ফলে লোভের মাত্রা বেড়ে যাবার আশংকা ও বাড়ছে। বিপ্লবীদেরকে এই অবস্থা সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।

ছোট ও বড় বুর্জোয়া মানসিকতা থেকে লোভ ও লুন্ঠনের উৎপত্তি হয়ে থাকে। লুন্ঠনের আরো কিছু পথ থাকলেও বুর্জোয়া ব্যবস্থার কারনে তা চাপা থেকে যায়। নানা ভাবে লুন্ঠনের মানসিকতা সৃজন হতে পারে, লুটেরার নিজের মনে ও নানা হীনমন্যতা দেখা দিতে পারে। লুন্ঠন কারী চক্র সর্বদাই ভীত থাকে। সে নিজেই জানে যে সরাসরি সে জিতে আসতে পারবে না, তাই সে নিজেকে আড়াল করে রাখতে বেশী পছন্দ করে। আর চলমান আন্দোলনকে বাঁধা গ্রস্থ করার ফন্দী আঁটে। লুন্ঠন কারীরা নিজে ও জানে যে তাঁরা অসৎ। সে জানে যে সে নিজে মুলধারার রাজনীতি থেকে দূরে অবস্থান করছে, বাস্তবে সে তা প্রকাশ না করলে ও তাঁর দ্বারা কোন প্রকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। তা হোক না দুই লাইনের রাজনীতির সংগ্রাম। সে যদি ও আড়ালে লুন্ঠন করে তবু তাঁর মনে ভয় তাঁকে তাড়া করে বেড়ায়। কেননা তাঁর কাছে সত্যিকারের কোন রাজনীতি নেই, সে কেবলই নিজের স্বার্থ হাসিলের ধান্দায় আছে। তাঁকে দূর্বল মনে হলে ও সে কিন্তু দলে ক্যান্সার রোগ ছড়াতে পারে। তাঁর  মনে দূর্বলতা, সন্দ্বেহ, অনিশ্চিয়তা, ভয়, নিরাপত্তাহীনতা সর্বদা কাজ করে। সে নিজে দলের জন্য বা আন্দোলনের জন্য  কোন প্রকার দান বা সহায়তা দিতে চায় না আবার অন্যকেও নিরুৎসাহিত করে থাকে। সে দলীয় শৃঙ্খলা ও নির্দেশনা মানতে চায় না । সে দলের ও নেতৃত্বের বদনাম করতে সর্বদা তৎপর থাকে। সে পেছনে নেতাদের সমালোচনা করে থাকে। সে নিজের নানা দূর্বলতা ও কাপুরুষতা প্রকাশ করে থাকে। লুণ্ঠন চক্র বোকা ও দূর্বলতা দেখায়। তাঁরা কর্মীদেরকে নিরুৎসাহিত করে দেয়।

লুণ্ঠনকারীরা প্রায়স মানসিক ভাবে ভীত থাকেন, তাঁরা বুর্জোয়া ভাব ধারার কারনে বা বুর্জোয়া প্রভাব বলয় তৈরীর জন্য নানা উপাদান ব্যবহার করে থাকে। তাঁরা সাধারণত নিজেদের নিরাপত্তার কারনেই রাজনীতির মুখোশ পড়ে থাকেন। তাঁরা অন্যদের প্রতি শ্রদ্বাশীল থাকেনা কিন্তু তাঁরা সকলের নিকট থেকেই সম্মান আশা করে থাকে। তাদেরকে দেখতে বুদ্বিমান মনে হয় না কিন্তু কোন কোন সময় চালাক মনে হয়। তাদেরকে দেখতে সাহসী মনে হলে ও আসলে এঁরা সত্যিকার ভাবেই ভীত প্রকৃতির হয়ে থাকে। তাদের মধ্যে লড়াকু মনোভাব দেখা যায় না । তারা অলস, লাজুক ও দূর্বল প্রকৃতির হলে ও আসলে এঁরা সকলের কাছে নিজেদেরকে হিরু হিসাবে জাহির করতে পছন্দ করে থাকে। তাদের মাঝে লুচ্ছামির স্বভাব বিদ্যমান । মানুষ তাদেরকে কেবল মুখোশ ধারী হিসাবেই চিনেন। তাদেরকে দেখে হাসেন। তাঁর প্রকৃত অবস্থানের প্রতিই ইঙ্গিত করে থাকেন। মানুষ তাদেরকে ঘৃনা ও করেন। মানুষ এদের বিনাশ ও চায়। তাদের কু কর্ম দেখে মর্ম যাতনা ও মানুষ অনুভব করেন। লুটেরা শ্রেনীর লোকেরা মানসিক ভাবে পঙ্গু ও প্রায়স শিশু সুলভ আচরন করে থাকে। উদাহরন হিসাবে প্রথম বিশ্বের মানুষের কথা বলা যায় যে , তাঁরা দুনিয়ার সকল মানুষের চেয়ে অনেক বেশী সুবিধা পাওয়ার পর ও নানা ভাবে আরো বেশী পাওয়ার দাবী করে থাকে। সাম্রাজ্যবাদ তাদেরকে বহু রকমের সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে কিন্তু তাঁরা মনে করে যে তাঁর নানা ভাবে বঞ্চিত রয়েছে। তারা নিজেরা ও সাম্রাজ্যবাদী মানসিকতায় আক্রান্ত তাঁরা চায় আরো আরো সুবিধা এমন কি ন্যায় সঙ্গত পাওনা থেকে আরো বেশী।

সাধারন জনগণকে সুরক্ষা দেবার জন্য আমাদের এখন কাজ হলো লুণ্ঠনকারী ও লুন্ঠনের মানসিকতার বিরুদ্বে আদর্শিক ও আধ্যাত্মিক প্রচারনা পরিচালনা করা । আমাদেরকে লুন্ঠনকারীদের লোভ,কাপুরুষতা, বিদ্বেষ, বাচালতা, আগ্রাসী মানসিকতা, নিচুতা ও হিনমন্যতার বিরুদ্বে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে । বিজ্ঞান ভিত্তিক কার্যক্রম ও বিপ্লবী কাজের প্রসার ঘটাতে হবে, আলোকিত সাম্যবাদকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। আমারা বুর্জোয়া সমালচনার ও মানসিক পঙ্গুত্বের জবাব দিব। এই প্রসঙ্গে নিতসে লিকেছিলেনঃ

“ আসল কথা হলো, ভাইয়েরা আমার, নিজের অপকর্ম সম্পর্কে সতর্ক হোন। তা আপনি কেমন করে ভুলবেন? তা কিভাবে অপনোদন করবেন? মানুষের ব্যাক্তিগত জীবন একটি গভীর কুপের মতন। এতে একটি পাথর নিক্ষেপ করা সহজ, ইহা নিমিষেই তাঁর তলানিতে গিয়ে ঠেকবে। বলুন তো তা কি সজহে কুড়িয়ে আনা খুব সহজ? নিজে কে অপমান করার বিষয়ে সতর্ক হোন। যদি তা আপনি সত্যি তা করতে পারেন – তবে ভালো, নইলে তাঁকে আপনি মেরে ও ফেলতে পারেন”।

লুন্থনকারীদের মানসিকতা যদি বাড়তেই থাকে, তা হলে দুনিয়াটা জাহান্নামে পরিণত হবে। আমরা যদি তাদেরকে থামেতে না পারি তবে সর্বহারাদের কোন উপায় থাকবে না । আমাদেরকে জনগণের শত্রুদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। সমাজের সেই সকল ক্যান্সারদেরকে উতপাটন করতে হবে। যারা লুন্ঠন কারীদেরকে উতপাটন করতে চায় তাদেরকে অবশ্যই সহযোগীতা করতে হবে।

যারা জনগণের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত তাদেরকে আমরা সম্মান করি, যারা লিডিং লাইটের মত আত্মত্যাগী আমরা তাদেরকে সম্মান করি। আমরা বিশ্বাস করি যারা লিডিং লাইটের মত আলোকিত সাম্যবাদের প্রতি অনুগত। যারা দরকার হলে জনতার জন্য যে কোন লড়াই সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত, যারা বিপ্লবী কাজের জন্য অনুদান দিতে পিছপা হয় না তাঁরা ই হলেন আমাদের সত্যিকার নেতা । আমরা দশকের পর দশক, বছরের পর বছর বিপ্লবে বিশ্বসী হয়ে কাজ করে চলেছি। আমরা সকলেই বিপ্লবের বিশুদ্বতার জন্য কাজ করছি। বিপ্লবের প্রতীক্ষায় প্রহর গুনছি। আমাদেরকে বিপ্লবী চরিত্র আরো শক্ত ভিত্তির উপর দাড় করাতে হবে। আমরা বিপ্লবী কাজের আধ্যাত্মিক শিষ্য। আমাদেরকে সত্যিকার ও খাঁটি সর্বহারায় পরিণত করতে হবে। আমরা অবশ্যই সকল লুন্ঠনকারীকে বিতারন করব। আমরাই আমাদের মালিক। আগামী দিন আমাদের জন্যি প্রতিক্ষায় আছে। তবে আমাদেরকে আরো উন্নত স্তরে উন্নিত করতেই হবে। আমরা এঁকে অন্যকে সাহায্য করব। আমরা সকলে মিলে আমাদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলব। আমরা এই পথ ছেড়ে যাবনা। আমাদের যাত্রা পথ থেমে যাবে না। আমরা দিনে দিনে আরো উন্নতি করব। আমরা নিজেদেরকে এক এক জন উজ্জ্বল লিডিং লাইট হিসাবে তৈরী করব। -তুষার মির্জা

Leave a Reply